শারীরিক ঝুঁকি বা ফিজিক্যাল হ্যাজার্ড

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় শারীরিক ঝুঁকি বা ফিজিক্যাল হ্যাজার্ড – যা প্রাথমিক চিকিৎসা সহায়তা এর অন্তর্ভুক্ত।

শারীরিক ঝুঁকি বা ফিজিক্যাল হ্যাজার্ড

 

শারীরিক ঝুঁকি বা ফিজিক্যাল হ্যাজার্ড

 

শারীরিক ঝুকি বা বিপত্তি হল একধরনের এজেন্ট, ফ্যাক্টর বা পরিস্থিতি যেটি কোনো ব্যক্তি শারীরিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। এটাকে আবার দুইটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।

ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাজার্ড বা কর্মক্ষেত্রের ঝুকি

খুব সহজ ভাষায় বললে, কর্মক্ষেত্রের ঝুঁকিগুলো হ’ল কাজের যে কোনো দিক যা স্বাস্থ্যের এবং সুরক্ষার ঝুঁকি নিয়ে আসে এবং ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। কয়েকটি উদাহরন নিচে দেওয়া হলো:

জৈবিক

জৈবিক বিপদের মধ্যে ভাইরাস, ব্যাকটিরিয়া, পোকামাকড়, প্রাণী ইত্যাদির গ্রেহ্মা স্বাস্থ্যের উপর বিরুপ প্রভাব ফেলতে পারে। উদাহরণস্বরুপ, ছাঁচ, রক্ত এবং অন্যান্য শারীরিক তরল, ক্ষতিকারক উদ্ভিদ, নিকাশী, ধূলিকণা এবং ভার্মিन।

 

google news logo
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

রাসায়নিক

রাসায়নিক বিপদ কর্মস্থলে ব্যবহৃত বিভিন্ন বিপজ্জনক রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা হতে পারে। এই বিপদগুলোর ফলে ত্বকের দহন, শ্বাসযন্ত্রের জ্বালা, অক্ষত, ক্ষয় এবং বিস্ফোরণের মতো স্বাস্থ্য এবং শারীরিক প্রভাব উভয়ই হতে পারে।

সুরক্ষার অভাব জনিত

এগুলো এমন ঝুঁকি যা অনিরাপদ কাজের পরিস্থিতি তৈরি করে। উদাহরণ উন্মুক্ত বৈদ্যুতিক তার বা ক্ষতিগ্রস্থ কার্পেটের ফলে ট্রিপিং বিগতি হতে পারে। এগুলো কখনও কখনও শারীরিক বিপদের কারণ হয়ে থাকে।

অ্যারগোনসিক:

অ্যারগোনসিক বিপত্তি শারীরিক অবস্থানের সমস্যার ফলে মাস্কুলোস্কেলিটাল সিস্টেমের সমস্যা।উদাহরণস্বরূপ, অফিসে একটি দুর্বল ওয়ার্কস্টেশন সেটআপ, দুর্বল ভঙ্গি এবং ম্যানুয়াল হ্যান্ডলিং।

এনভায়রনমেন্টাল হ্যাজার্ড বা পরিবেশগত ঝুকি

পরিবেশগত ঝুঁকি এমন একটি বিপর্যয় যেটি সাধারণত ক্ষতিকারক কোনো পদার্থ, অবস্থা বা ঘটনা যা আশেপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশকে হুমকির সম্ভাবনা তৈরী করে প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ মানুষের স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।

পরিবেশে বিষাক্ত রাসায়নিক, জৈবিক বা শারীরিক এজেন্টের যে কোনো একক বা সংমিশ মানুষের ক্রিয়াকলাপ বা প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলোর ফলস্বরূপ, ভারী ধাতু, কীটনাশক, জৈবিক দূষক, বিষাক্ত বর্জ্য, শিল্পের মতো দুষণকারীগুলো ঝুঁকিগ্রস্ত স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

এছাড়াও, কর্মক্ষেত্রে অন্যান্য ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার ফলে কিংবা কোন দুর্ঘটনা ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্ট থাকার দরুনও অনেক সময় শারীরিক বিপত্তি বা ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে।

ফার্স্ট এইড ম্যানেজমেন্ট বা প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা:

ফার্স্ট এইড ম্যানেজমেন্ট বলতে মূলত বাসা-বাড়ি কিংবা কর্মস্থলে কোনো ব্যক্তির শারীরিক কোনো সমস্যা দেখা দিলে উন্নত চিকিৎসা না পাওয়া পর্যন্ত প্রদায়িত প্রাথমিক চিকিৎসার ধারাবাহিক ব্যবস্থাপনাকে বুঝায় । প্রতিষ্ঠান বা কর্মস্থলের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি বেশি অর্থবহ। এর মধ্যে কয়েকটি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা যায়:

 

শারীরিক ঝুঁকি বা ফিজিক্যাল হ্যাজার্ড

 

  • ওরাকাস পালাস এন্ড প্রোসিসি অথবা কাছে প্রেরনাতি এবং পদ্ধতি
  • ইন্ডাস্ট্রি স্পেসিফিক রেগুলেশনস এন্ড কোস অথবা, ইন্ডাস্ট্রি কর্তৃক প্রনীত • অকুপেশনাল হ্যাথ এন্ড
  • সেফটি অথবা পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা
  • রাষ্ট্রীয় দিকে নির্দেশনা

আরও দেখুন:

Leave a Comment