পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা

আজকে আমরা পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কে আলোচনা করবো । যা পেশেন্ট কেয়ার টেকনিক ১ এর পেশেন্ট কেয়ারে স্বাস্থ্য নিরাপত্তা অংশের অন্তর্গত।

 

পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা

 

পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা

পেশাগত স্বাস্থ্য (Occupational Health)

পেশাগত স্বাস্থ্য হল কাজের একটি ক্ষেত্র যেখানে সকল পেশার কর্মীদের শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক সুস্থতার উন্নয়ন ও মান বজায় রাখা নিয়ে আলোচনা করে। পেশা গত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা (OSH) হল জনস্বাস্থ্যের একটি শাখা যেখানে কর্মীদের অসুস্থতার প্রবনতা এবং ঝুঁকি নিয়ে আলোচনা করে এবং সেগুলো প্রতিরোধ করার জন্য বিভিন্ন কৌশল বাস্তবায়ন করা হয়।

স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সম্পর্কিত সাধারণ বিধান

বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০১৯ (২ নং আইন):

পেশা গত স্বাস্থ্য রক্ষা ব্যবস্থা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, নিরাপদ কর্ম পরিবেশ, নিরাপত্তা ও কল্যাণমূলক ব্যবস্থা: বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০১৯ দ্রষ্টব্য।

 

google news logo
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার গুরুত্ব

বেশিরভাগ কর্মী কর্মক্ষেত্রে দিনে কমপক্ষে আট ঘণ্টা ব্যয় করে, তা হোক কোনো হাসপাতালে রোগীর কাছে, অফিসে কিংবা কারখানায়। তাই কাজের পরিবেশ নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর হওয়া উচিত। সারা বিশ্বে প্রতিদিন কর্মীরা প্রচুর স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্মুখীন হয়, যেমন: ধুলা, গ্যাস, প্রকট শব্দ, কম্পন; চরম তাপমাত্রা ইত্যাদি।

অকুপেশনাল হেলথ অ্যান্ড সেফটি (OSH) বা পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা প্রাথমিকভাবে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা, আঘাত এবং ক্ষতিকারক পদার্থের সংস্পর্শ থেকে কর্মীদের রক্ষা করার উপর আলোকপাত করে। যদিও দুর্ঘটনা যেকোনো সময় ঘটতে পারে, তবুও নিয়োগকর্তার দায়িত্ব নিশ্চিত করা উচিত যেন দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে পদক্ষেপ নেয় এবং নিরাপদ কাজের পরিবেশ বজায় রাখা। প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানে পেশা গত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হলে কিছু মূল সুবিধা পাওয়া যায়।

 

পেশেন্ট কেয়ার টেকনিক ১ এসএসসি ও দাখিল, ভোকেশনাল, বাবাশিবো সূচি

 

যেমন:

১। এটি কর্মক্ষেত্রে আঘাত এবং অসুস্থতা হ্রাস করে।

২। এটি কর্মীদের উৎপাদনশীলতা উন্নত করে।

৩। এটি কর্মীদের অনেকদিন একই জায়গায় ধরে রাখতে সাহায্য করে।

৪। এটি আধাতের খরচ এবং শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ হ্রাস করে।

আরও দেখুনঃ