আজকে আমরা স্বাস্থ্য ও সেইফটি (OSE) নীতি এবং পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করবো । যা পেশেন্ট কেয়ার টেকনিক ১ এর পেশেন্ট কেয়ারে স্বাস্থ্য নিরাপত্তা অংশের অন্তর্গত।

স্বাস্থ্য ও সেইফটি (OSE) নীতি এবং পদ্ধতি
স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালা একই সূত্রে গাঁথা হলেও এর প্রকৃতি এবং কার্যক্রম অনেকটা ভিন্ন। তাই এই স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালাটি দুইটি পর্বে উপস্থাপন করা হল : ক) প্রথম পর্ব- স্বাস্থ্য নীতিমালা; এবং দ্বিতীয় পর্ব-নিরাপত্তা নীতিমালা ।

স্বাস্থ্য নীতিমালা
স্বাস্থ্যের প্রধান নীতিগুলি হল স্বাস্থ্যকর খাদ্য, কোন মাদকদ্রব্য (অ্যালকোহল, ধূমপান, মাদকদ্রব্য, অত্যধিক খাওয়া), নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ইতিবাচক চিন্তাভাবনা। আমরা যখন এটি চাই তখন আমরা সহজেই সেগুলিকে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সংহত করতে পারি। স্বাস্থ্যের এই পাঁচটি নীতি আমাদের একটি দীর্ঘ, সুস্থ এবং সুখী জীবন দেয়।
বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬ (সংশোষিত-২০১৩ইং) এর ধারা ৫১ থেকে ৬০ দ্রষ্টব্য।

নিরাপত্তা নীতিমালা
নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানে অবস্থিত যন্ত্রপাতি এবং কর্মীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার ব্যাপারটি অগ্রাধিকারযোগ্য বিষয়, এ ব্যাপারে নিম্নবর্ণিত বিষয়গুলো করণীয় বলে গণ্য করতে হবে। যেমন-
১। অগ্নিকান্ড থেকে নিরাপত্তা: অগ্নিকান্ড থেকে নিরাপত্তার জন্য প্রতিটি কারখানায় স্বয়ং সম্পূর্ণ নীতিমালা প্রণয়ন করা আছে যা সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবহিত করতে হবে।
২। বিভাগ অনুযায়ী আত্মরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি (PPE)- এর ব্যবহার যেমন: কেমিক্যাল বিভাগ এর জন্য রাবার এপ্রোগ, হ্যান্ড গ্লাভস, কেমিক্যাল মাস্ক, গ্লাস ও পামৰুট।
৩। বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি: সমস্ত বৈদ্যুতিক সংযোগ নিরাপদভাবে করতে হবে। কোথাও কোনো খোলা তার, ইনসুলিশন টেপযুক্ত তার থাকবে না।

৪। বৈদ্যুতিক বিপদ সম্পর্কে সতর্কতা
৫। বিভিন্ন স্টোর: প্রতিদিন কাজ শুরুর পূর্বে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতে হবে
৬। ভবন, যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য কাঠামোর নিরাপত্তা
৭। চলমান যন্ত্রপাতিতে বা উহার নিকট কাজ করা (বিধি-৫৭)
৮। বিপজ্জনক যন্ত্রপাতির কাজে তরুণ ব্যক্তিদের নিয়োগ
আরও দেখুনঃ
3 thoughts on “স্বাস্থ্য ও সেইফটি (OSE) নীতি এবং পদ্ধতি”